Tuesday, November 3, 2009

0 কৌতুক

Date: Tuesday, November 3, 2009 10:26 AM
Category:
Author: রেজওয়ান
Share:
Responds: 0 Comment
সর্বনাম
বাংলা ব্যাকরণ পড়ানোর সময় শিক্ষক অন্যমনস্ক এক ছেলেকে বললেন, এই ছেলে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো।
ছেলেটি হচকচিয়ে দাঁড়িয়ে বললো, ‘কে? আমি?’
শিক্ষক: গুড, হয়েছে। বসো।
সংগ্রহে: নাজমুল, রামপুরা, ঢাকা।
অদ্ভুত মোজা



রবিন একবার দুই পায়ে দুই রঙের মোজা পরে স্কুলে এলো। একপায়ে লাল, আরেক পায়ে নীল। তাই দেখে রাসেল বললো, ‘অদ্ভুত ব্যাপারতো!। এমন এক জোড়া মোজা পেলি কোথায়? এর আগে দুই রঙের জোড়া কখনো দেখিনি’ রবিন বললো, ‘আরে বাবা, আমি নিজেই জানতাম নাকি যে আমার এমন এক জোড়া মোজা আছে? আরো অদ্ভুত ব্যাপার কি জানিস, বাসায় এমন আরো এক জোড়া মোজা দেখে এসেছি!’
সংগ্রহে: সজল, খিঁলগাও, ঢাকা।
সোমনাথের মন্দির
স্কুল পরিদর্শনে এসে ক্লাস নাইনের রুমে ঢুকলেন পরিদর্শক। তখন ইতিহাস ক্লাস চলছিলো। ফার্স্ট বয়কে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘বলোতো, সোমনাথের মন্দির কে ভেঙেছিলো?’
ফার্স্ট বয়: (ভয় পেয়ে) আমি ভাঙিনি স্যার, বিশ্বাস করেন, স্যার, আমি কোনোরকম ভাঙচুর করিনি! আমাকে মাফ করে দেন স্যার।
পরিদর্শক তখন ক্লাস টিচারের দিকে তাকিয়ে বলছেন, ‘কি বলে আপনার ছাত্র এসব উল্টা পাল্টা?’
শিক্ষক: উল্টা পাল্টা নয় স্যার। আমি ওকে সেই ছোটবেলা থেকেই চিনি। খুব ভালো ছেলে স্যার। মন্দির-মসজিদ ভাঙার মতো কোনো কাজ ও করতেই পারেনা।
পরিদর্শক রেগে গিয়ে হেডমাস্টারের কাছে জানতে চাইলেন, ‘এর একটা বিহিত করুন। আপনার সামনেই আপনার ছাত্র আর শিক্ষক মিলে এগুলো কি কথা বলছে?’
প্রধান শিক্ষক: আপনার হয়তো একটু ভুল হচ্ছে স্যার। আমি ইতিহাস শিক্ষককে ব্যক্তিগতভাবে চিনি। সৎ ও সত্যবাদী মানুষ। আমার ছাত্র যদি মন্দির ভাঙতো, তাহলে তিনি সেটা নিশ্চয়ই বলতেন। তাছাড়া আমার ছাত্ররাও খুব ভালো স্যার, ওরা জানালার কাঁচ পর্যন্ত ভাঙেনা, আর আপনি বলছেন মন্দির ভাঙা। আপনি সত্যি সত্যি ভুল করছেন স্যার।
পরিদর্শক: !!??!!
সংগ্রহে: গাজী জাবীন, কলাবাগান, ঢাকা থেকে
আউট
ছোট্ট টোকন বাড়ির সবার সঙ্গে বসে ক্রিকেট খেলা দেখছে। এক একটা ব্যাটসম্যান আউট হয় আর সবাই আউট আউট বলে চিৎকার করে ওঠে। একটা সময় ও আমাকে জিজ্ঞাসা করলো, আচ্ছা আপু, আউট কয় ধরণের?

আমি বললাম, ৬ ধরণের। বোল্ড আউট, ক্যাচ আউট, রান আউট, হিট উইকেট, স্ট্যাম্পড আর এলবিডব্লিউ। সঙ্গে সঙ্গে টোকন বলে উঠলো আচ্ছা আপু, তুমি নট আউটের কথাটা বললে না কেন?
সংগ্রহে: হৃদি, রাজারবাগ, ঢাকা।
রেলগাড়ি ভ্রমণ


একবার এক বোকা লোক ট্রেনে করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছে তার বন্ধুর বাড়িতে। চট্টগ্রামে পৌঁছে ট্রেন থেকে নেমে বন্ধুকে দেখতে পেয়েই অভিযোগের ঝাঁপি খুলে বসলো সে।
‘জানিস, রেল কোম্পানি আমাকে এমন একটা সিট দিয়েছে, যেটা ট্রেন যেদিকে যায়, তার ঠিক উল্টোদিকে মুখ করা। এই পুরোটা সময় উল্টাদিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে আমার মাথা ধরে গেছে।’
বন্ধুটি বললো, ‘সে কি কথা, তোর বিপরীত দিকের ভদ্রলোককে অনুরোধ করে সিট বদল করে নিলেই তো হতো।’
বোকা লোকটি বললো, ‘আরে বাবা, সেই চেষ্টা কি আর করতাম না, বল? কিন্তু কিভাবে করবো, আমার উল্টা দিকের সিটে যে কোনো যাত্রীই ছিলো না।’
সংগ্রহে: সানি, উত্তরা, ঢাকা।
ভাগ্য ভালো


দু’জন মানুষ রাস্তা দিয়ে হেঁটে হেঁটে যাচ্ছেন। এমন সময় একটি ছেলে তাদের একজনের কাছে জানতে চাইলো- ‘আঙ্কেল, কয়টা বাজে?’
লোকটা কোনো কথা না বলে ছেলেটার গালে দিব্যি জোরে একটা চড় বসিয়ে দিলো। ছেলেটা তো রীতিমতো হতভম্ব! খুব অবাক হয়ে সে জানতে চাইলো- ‘আঙ্কেল আমাকে মারলেন কেন?’
তখন সঙ্গের ভদ্রলোকটি বললেন, ‘সপ্তাহে একদিন উনি মৌন থাকেন। মানে কোনো কথা বলেন না, যা করার সবকিছু হাতেই দেখিয়ে দেন।
আজকে সেই বিশেষ দিনটি, একটা চড় মারার মানে হচ্ছে, এখন বাজে একটা।’ ছেলেটা তখন বললো, ‘বড়ো বাঁচা বেঁচে গেলাম! ভাগ্যটা বড়ই ভালো, ভাগ্যিস আরো ১ ঘন্টা আগে সময়টা জানতে চাইনি!
সংগ্রহে: জাহান সুলতানা, মালিবাগ, ঢাকা।
রিকসাওয়ালা


রন্টু: এই রিকসা ওয়ালা যাবে?
রিকসাওয়ালা: হ্যাঁ যাবো।
রন্টু: তাহলে যাও, দাঁড়িয়ে আছো কেন?
সংগ্রহে: সাবিবর, বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা।
ভিক্ষুক


ভিক্ষুক: আম্মা, কিছু চাল দিবেন?
গৃহকর্ত্রী: না, না, বাড়িতে চাল নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে ২ টা টাকা দেন আম্মা।
গৃহকর্ত্রী: ১ টা টাকাও নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে পুরনো কোনো জিনিস, ছেঁড়া-ফাটা জামা-জুতো...?
গৃহকর্ত্রী: বললাম তো, বাড়িতে কিছুই নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে মা বাড়িতে বসে আছেন কি করতে? আমার মতো একটা থালা নিয়ে রাস্তায় নাইমা পড়েন।
সংগ্রহে: বিপাশা, মিরপুর-৬, ঢাকা।
শের শাহর �ঘোড়ার ডাক�


ইতিহাস শিক্ষক: তোমরা সবাই জানো, শের শাহ ‘ঘোড়ার ডাকের’ প্রচলন করেন।
ছাত্ররা (অবাক হয়ে): এর আগে কি তাহলে ঘোড়া ডাকতে পারতো না, স্যার?
সংগ্রহে: নাফিস, পূর্ব মণিপুর, মিরপুর, ঢাকা।
আমেরিকা কোথায়?


শিক্ষক: রনি, এই ম্যাপে দেখাও তো দেখি আমেরিকা কোথায়?
রনি গিয়ে দেখিয়ে আসার পর
শিক্ষক: ভেরি গুড। এবার জনি বলতো, আমেরিকা কে আবিস্কার করেছেন?
জনি: রনি, স্যার।
সংগ্রহে: নাফিস, পূর্ব মণিপুর, মিরপুর, ঢাকা।
উভচর


শিক্ষক: বলোতো মন্টু, উভচর কাকে বলে?
মন্টু: যা জলে ও স্থলে উভয় জায়গায় চলতে পারে, তাকে বলে উভচর।
শিক্ষক: ভেরি গুড। এবার রন্টু একটা উভচর প্রাণীর উদাহরণ দাওতো।
রন্টু: হাঁস, স্যার।
সংগ্রহে: সৌম্য, মোহাম্মদপুর, ঢাকা
লেজ


এক বাচ্চা জীবনে প্রথমবারের মতো সাপ দেখে ওর মাকে ডাকছে, ‘মা, মা, দেখো; এখানে একটা লেজ নড়াচড়া করছে। কিন্তু কুকুরটা নেই!
সংগ্রহে: শাওন, চানখারপুল, ঢাকা।
বৃষ্টি!


এক বৃষ্টির দিনে একজন লোক তার কাজের ছেলেটাকে ডেকে বলছে-
মালিক : রহিম, বাগানে পানি দিতে যা।
কাজের ছেলেটা : হুজুর আজকে তো বৃষ্টি হচ্ছে!
মালিক : ঠিক আছে, বৃষ্টি হলে ছাতা নিয়ে যা।
সংগ্রহে: মাহবুব, চতুর্থ শ্রেণী।
রাস্তা


১ম ব্যক্তি- ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
২য় ব্যক্তি- কেনো! কোথাও যায়নি তো! ২০ বছর ধরে দেখছি এখানেই আছে।
সংগ্রহে: আবরার শাহরিয়ার, ৬ষ্ঠ শ্রেণী, বিএন স্কুল, চট্টগ্রাম।
শুধু 'ল' পড়লেই হবে


একদিন আমার এক বড় ভাই আমাকে বল্লেন- শোন, তুই তো উকিল হবি, তাই না! আমি মাথা নেড়ে হ্যাঁ বল্লাম। বড় ভাই এবার বল্লেন, ঠিক আছে, তোর তাহলে আর কষ্ট করে অ, আ, ক, খ... এইসব কিছু পড়ারই দরকার নেই! আমি অবাক হয়ে বল্লাম কেনো! বড় ভাই বল্লেন, তুই তো উকিল হবি, তোর তো শুধু ‘ল’ পড়লেই চলে!”
সংগ্রহে: সানজিদা তারান্নুম অথৈ, শ্রেণী- নার্সারি, আইডিয়াল প্রি-ক্যাডেট পাবলিক স্কুল।
চিঠি লেখা!
এক পাগল খুব মনোযোগ দিয়ে চিঠি লিখছে। তো সেসময় আরেকজন এসে তাকে জিজ্ঞেস করলো, ‘চিঠি লেখ? কাকে!’। পাগল বলল,“নিজেকেই লিখি।” তখন লোকটা আবার বলল,“নিজেকে কি লেখ?” পাগলটা বললো,“আরে!আগে তো চিঠিটা আমার কাছে আসুক, তারপর পড়ে দেখি, তারপর না জানাব! পাগল নাকি!”
সংগ্রহে: মুহম্মদ ইমরান হোসাইন, কল্যাণপুর, ঢাকা।
জ্ঞানী লোক


রসায়ন-এর ব্যবহারিক ক্লাস চলছে-
শিক্ষক : আমি এই দ্রবণ প্রস্তুত করেছি এবং এই পাত্রে আমি আমার সোনার আংটিটা ডুবিয়ে দিলাম। এখন বল তো আংটিটা দ্রবণে গলবে, নাকি গলবে না?
ছাত্র : গলবে না স্যার?
শিড়্গক : গুড! ভেরি গুড! আচ্ছা বলতো কেন গলবে না?
ছাত্র : স্যার আপনি জ্ঞানী লোক, এই দ্রবণে যদি সোনার আংটি গলে যেত, তবে আপনি নিশ্চয় জেনেশুনে এই পাত্রে আপনার সোনার আংটিটি ডুবাতেন না।
সংগ্রহে: মেহেদী,নবম শ্রেণী, ২৩ তোপখানা রোড, ঢাকা।
টাক


ছাত্র তার স্যারকে জিজ্ঞেস করল, ‍‌স্যার আপনার মাথায় এত্ত বড় টাক কেন?
এই কথা শুনে স্যার তার চুল ধরে ইচ্ছেমত টেনে দিল। তখন ছাত্রটি বলল, স্যার এটা মুখে বললেই হত, শুধু প্রাকটিক্যাল দেখাতে গেলেন কেন?
সংগ্রহে: সাজ্জাদ জামান, পাবনা জেলা স্কুল, পাবনা।
মাছ


- তাহলে তোমরা তো বুঝতেই পারছো, যে প্রাণীটা পানির মধ্যে থাকে তাকে বলে মাছ। আসিফ, বলতো, পৃথিবীর মধ্যে সচে ছোট্ট মাছ কী?
- স্যার, জীবাণু।
সংগ্রহে: তোকি আহমেদ, হান্দায়ামা, হামামাৎসু, জাপান।
সাঁতার


এক যুবক নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছে।
প্রশ্নকর্তাঃ আপনি কি সাঁতার জানেন?
উত্তরদাতাঃ সাঁতার শেখার সুযোগ হয়ে উঠেনি, স্যার।
প্রশ্নকর্তাঃ তাহলে কি ভেবে আপনি নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছেন?
উত্তরদাতাঃ মাফ করবেন, স্যার; তাহলে কি আমি মনে করব যে বিমানবাহিনীর আবেদনকারীরা উড়তে শেখার পর আসে।
সংগ্রহে: তালহা মোঃ আহসানুল হক, চতুর্থ শ্রেণী, কিংশুক পার্টিসিপেটরী স্কুল, ঢাকা
গরু


লোক- এই যে, তুমি যে ভিক্ষা চাইছো, কিভাবে বুঝবো যে তুমি কানা?
ভিক্ষুক- এই যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন, ওইটা আমি দেখতাছি না।
সংগ্রহে: রাসেল আকরাম খান, সুজানগর, পাবনা।
ওষুধ


এক ছেলে কিছুতেই ওষুধ খেতে চাইছে না। তার মা অনেক চেষ্টা করে শেষমেষ তাকে একটা মিষ্টি খেতে দিল। চালাকি করে মিষ্টির ভেতর ট্যাবলেটটা পুরে দিল।
একটুপর মা ফিরে এসে ছেলের কাছে জানতে চাইলো- ওষুধটা খেয়েছ?
ছেলে- হ্যা, মা। কিন্তু ভেতরের বিচিটা ফেলে দিয়েছি।
সংগ্রহে: ইফতি, জুবিলী হাই স্কুল, পটুয়াখালী।
শরীর ব্যথা


রোগীঃ ডাক্তার, আমার সারা শরীরে ব্যথা, যেখানেই আঙ্গুল লাগাই, সেখানেই ব্যথা করে। আমার মনে হয় পুরো শরীরের হাড় ভেঙ্গে গেছে।
ডাক্তারঃ উহু, আপনার আঙ্গুলটাই ভাঙ্গা।

নতুন চশমা


ডাক্তারঃ আপনার চশমার পাওয়ারটা বদলাতে হবে।
রোগীঃ আরে, আপনি আমার চোখ না দেখেই কিভাবে বুঝলেন?
ডাক্তারঃ কেননা আপনি দরজার বদলে জানালা দিয়ে ঢুকেছেন।
চোখের অসুখ


রোগী- ডাক্তার , ডাক্তার, আমার চোখ খারাপ হয়ে গেছে। আমাকে চশমা দিন। ওফ, আপনি বুঝতে পারছেন আমার অবস্থাটা!
লোকটিঃ হ্যা , খুবই অবস্থা খারাপ, কেননা এটা একটা মাংসের দোকান।
কলমের বদলে পেন্সিল


প্রথম ব্যক্তি : ডাক্তার সাহেব, তাড়াতাড়ি আসুন, আমার ছেলে আমার কলম গিলে ফেলেছে। হায়রে, এখন আমি কি করব?
ডাক্তার : আমি না আসা পর্যন্ত আপাতত একটা পেন্সিল ব্যবহার করুন।
সংগ্রহে: সৌগত সাদমান বর্ণ, চতুর্থ শ্রেণী, সারোজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, মিরপুর, ঢাকা
বাগানে বোমা


প্রথম ব্যাক্তি : পুলিশ অফিসার, তাড়াতাড়ি আসুন। আমার বাগানে একটা বোমা পড়ে আছে।
পুলিশ : কোন চিন্তা করবেন না। তিনদিনের মধ্যে যদি কেউ এই বোমার কোন দাবী না করে তাহলে আপনি ওটা রেখে দিতে পারেন।
সংগ্রহে: সোহাম জাকারিয়া, দশম শ্রেণী, বনানী, ঢাকা
বাবার নাম


শিক্ষক : তোমার বাবার নাম কী?
ছাত্র : ( কোন জবাব না দিয়ে চিন্তামগ্ন)।
শিক্ষক : কী হলো জবাব দাও!
ছাত্র : স্যার, এখনও তাকে আমরা কোন নাম দিইনি। তাকে আপাতত আমরা বাবা বলে ডাকি।
সংগ্রহে: মুনিরা মুনতাহা, সপ্তম শ্রেণী, হার্ডকো ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ঢাকা
অংক শেখা


ছেলে : বাবা, তিনটা আঙুর আর দুটো আঙুর মিলে কটা হয়?
বাবা : এই সহজ অংকটা শিখিসনি? স্কুলে শেখায়টা কী?
ছেলে : অন্য অংক শেখায়, বাবা। কলা যোগ করতে বলে।
সংগ্রহে: জিকরুল সামিরা, সেন্ট্রাল রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা
গোল্ডফিশ


মা : গোল্ডফিশগুলোকে নতুন পানি দিয়েছিস?
ছেলে : না, মা। কালকের পানিই তো ওরা এখনও খেয়ে শেষ করতে পারেনি!
সংগ্রহে: শিহান ইসলাম, আদমজী ক্যা: স্কুল, ঢাকা
শূন্য


ছাত্র : স্যার, আমাকে শূন্য দেওয়াটা বোধহয় ঠিক হল না।
শিক্ষক : ঠিকই বলেছো। কিন' এরচেয়ে কম আর কী দিতে পারি বলো?
সংগ্রহে: তৃষা সাদনান, গাজীপুর
ত্রিভুজ


ছেলে : বাবা, ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ, এটা কীভাবে প্রমাণ করবো?
বাবা : বলিস কিরে? ওরা এখনও প্রমাণ বার করতে পারেনি? সেই কোন ছেলেবেলা থেকে দেখছি প্রমাণের জন্য ওরা মাথা কুটে মরছে।
সংগ্রহে: আজহার আহমেদ, ষষ্ঠ শ্রেণী, জাহানারা উচ্চ বিদ্যালয় সিলেট, সিলেট।
কংকাল কী


শিক্ষক : কংকাল কী, কে বলতে পারো?
ছাত্র : আমি পারবো, স্যার।
শিক্ষক : ঠিক আছে, বলো তো।
ছাত্র : স্যার, কংকাল এমন এক মানুষ যার ভেতরটা আছে কিন্তু বাইরেটা নেই।
সংগ্রহে: আজহার আহমেদ, ষষ্ঠ শ্রেণী, জাহানারা উচ্চ বিদ্যালয় সিলেট, সিলেট।
ডাক্তার ও রোগী


রোগীঃ ডাক্তার সাহেব আমার দাঁতে প্রচণ্ড ব্যথা,
ডাক্তারঃ হা করুন
রোগীঃ হা..........।
ডাক্তারঃ আরো একটু হা করুন।
রোগীঃ করছি তো।
ডাক্তারঃ আরো সামান্য একটু
রোগীঃ কী ব্যাপার, ডাক্তার সাহেব! আমার মুখের ভিতর বসে দাঁত খুলবেন না কি!
সংগ্রহে: আজহার আহমেদ, ষষ্ঠ শ্রেণী, জাহানারা উচ্চ বিদ্যালয় সিলেট, সিলেট।
হাসির বই


বই বিক্রেতা : এই বইটা পড়লে হাসতে হাসতে মারা যাবেন।
ক্রেতা : তাহলে এক কপি দিন। আমার বসকে পড়তে দেব।
সংগ্রহে: নাফিসা তাসনিম, সেক্টর-৬, উত্তরা, ঢাকা

Artikel Terkait :



Post a Comment