এক কচ্ছপ গেছে স্টেশনমাস্টারের কাছে।
‘আচ্ছা, সিলেট যাওয়ার ট্রেনটা কখন আসবে?’
‘সে তো আরও দুই ঘণ্টা দেরি।’ জানালেন স্টেশনমাস্টার।
আচ্ছা, চট্টগ্রাম থেকে ফিরবে যে ট্রেনটা, সেটা কখন আসবে?
‘তিন ঘণ্টার আগে নয়।’ স্টেশনমাস্টারের ত্বরিত জবাব।
সব শুনে কচ্ছপ কী বুঝল কে জানে, গুটি গুটি পায়ে প্লাটফর্মের নিচে রেললাইনের দিকে এগোল। দেখে একটু মনখারাপই হলো স্টেশনমাস্টারের। পেছন থেকে হেঁকে ডাকলেন কচ্ছপকে—কিহে, কোথাও যেতে চাইছিলে? টিকিট লাগবে?
‘কোথাও যাচ্ছি না। আমি শুধু নিশ্চিত হতে চাইছিলাম আমি রেললাইনটা পার হওয়ার আগেই আবার হুড়মুড়িয়ে কোনো ট্রেন এসে পড়ে কি না।’ জবাব দিল কচ্ছপ।
এক ডাক্তার গেছেন দোকানে। জুতা কিনে কাউন্টারে মূল্য পরিশোধ করে ফেরার সময় দোকানদারের কাছে জানতে চাইলেন, ‘জুতাগুলো কেমন টিকবে।’
‘এটা নির্ভর করছে ব্যবহারের ওপর। আপনি যদি জুতা পায়েই না দেন, তবে সারা জীবনেও এগুলোর কিছু হবে না।’ রসিকতা করে দোকানদার বললেন।
কিছুদিন পর ওই দোকানদার অসুস্থ হয়ে গেছেন ওই ডাক্তারের চেম্বারে। ডাক্তার তাঁকে দেখেটেখে ব্যবস্থাপত্র লিখে দিলেন। ডাক্তারের ফি জমা দিয়ে যাওয়ার সময় রোগী জিজ্ঞেস করলেন, ‘ভালো হতে কত দিন লাগতে পারে, ডাক্তার সাহেব?’
‘এটা নির্ভর করছে অনেক কিছুর ওপর। আপনি ওষুধগুলো না খেলে সারা জীবনেও কিছু হবে না।’ জবাব দিলেন ডাক্তার।
একদিন ক্লাসে শিক্ষক হঠাত্ প্রশ্ন করলেন, ‘যারা নিজেকে বোকা ভাবো তারা উঠে দাঁড়াও।’ স্বাভাবিকভাবেই কেউ উঠে দাঁড়াল না। খানিক পর মুখে একটা ফিচেল হাসি নিয়ে উঠে দাঁড়াল ক্লাসের সবচেয়ে পাজি ছাত্রটা।
শিক্ষক: ওহ্, তাহলে তুমি নিজেকে বোকা ভাবো?
ছাত্র: ব্যাপার হচ্ছে স্যার, ঠিক তা নয়। পেছন থেকে আপনার দাঁড়িয়ে থাকাটা ভালোভাবে দেখা যাচ্ছিল না।
নতুন চাকরি হারিয়ে এক লোক হঠাত্ অর্থনৈতিক সমস্যায় পড়ল। শেষ টাকা দিয়ে হোটেলে খাওয়ার সময় মনে মনে একটা ফন্দি আঁটল। সিনেমায় যেভাবে অপহরণ করে মুক্তিপণের টাকা পাওয়া যায়, সেভাবে কিছু একটা তাকে করতে হবে। যেই ভাবা সেই কাজ। হোটেল থেকে বেরিয়ে সে চলে গেল বাচ্চাদের খেলার মাঠে। সেখান থেকে একটি ছেলেকে ধরে নিজের বাসায় নিয়ে গেল। এরপর একটি চিঠি লিখল বাচ্চার বাবার উদ্দেশে, ‘১০ লাখ টাকা নিয়ে খেলার মাঠে আসুন। না হলে আপনার বাচ্চা ফেরত পাবেন না।’ এরপর তার মাথায় এল, চিঠিটা কি বাচ্চার বাবার কাছে পৌঁছাবে?
অনেক ভেবেচিন্তে শেষে চিঠি ছেলেটার হাতে দিয়ে বললেন, ‘এটা তুমি তোমার বাবাকে দেবে।’ এরপর ছেলেকে তিনি তার বাসায় পৌঁছে দিয়ে এলেন।
বিল ক্লিনটনের সময় এক জাপানি মন্ত্রী দেখা করতে যাবেন ক্লিনটনের সঙ্গে। কিন্তু সমস্যা হলো, তিনি ইংরেজি জানেন না। তাই তাঁকে ক্লিনটনের সঙ্গে কথা বলার মতো কয়েকটি ইংরেজি শিখিয়ে দেওয়া হলো। যেমন, প্রথমেই যেন তিনি ক্লিনটনের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে বলেন, ‘হাউ আর ইউ?’ তখন ক্লিনটন বলবেন, ‘ফাইন, অ্যান্ড ইউ?’ তখন তিনি বলবেন,‘মি টুু।’
যথাসময়ে তিনি আমেরিকা পৌঁছালেন। ঠিক সময়ে বিল ক্লিনটনও তাঁর সামনে এলেন। কিন্তু সমস্যা হলো, এর মধ্যে জাপানি মন্ত্রী যা শিখে এসেছিলেন, সেসব বেমালুম ভুলে গেছেন।
ক্লিনটন এসে করমর্দন করলেন। জাপানি ভদ্রলোক বললেন, ‘হু আর ইউ?’
ক্লিনটন ব্যাপারটা বুঝতে পেরে একটু রসিকতা করে বললেন, ‘আই অ্যাম হিলারিস হাসব্যান্ড। হা হা হা, অ্যান্ড ইউ?’
‘মি টু’, হা হা হা হাসতে হাসতে জবাব দিলেন জাপানি মন্ত্রী।
এক কচ্ছপ গেছে স্টেশনমাস্টারের কাছে।
‘আচ্ছা, সিলেট যাওয়ার ট্রেনটা কখন আসবে?’
‘সে তো আরও দুই ঘণ্টা দেরি।’ জানালেন স্টেশনমাস্টার।
আচ্ছা, চট্টগ্রাম থেকে ফিরবে যে ট্রেনটা, সেটা কখন আসবে?
‘তিন ঘণ্টার আগে নয়।’ স্টেশনমাস্টারের ত্বরিত জবাব।
সব শুনে কচ্ছপ কী বুঝল কে জানে, গুটি গুটি পায়ে প্লাটফর্মের নিচে রেললাইনের দিকে এগোল। দেখে একটু মনখারাপই হলো স্টেশনমাস্টারের। পেছন থেকে হেঁকে ডাকলেন কচ্ছপকে—কিহে, কোথাও যেতে চাইছিলে? টিকিট লাগবে?
‘কোথাও যাচ্ছি না। আমি শুধু নিশ্চিত হতে চাইছিলাম আমি রেললাইনটা পার হওয়ার আগেই আবার হুড়মুড়িয়ে কোনো ট্রেন এসে পড়ে কি না।’ জবাব দিল কচ্ছপ।
এক ডাক্তার গেছেন দোকানে। জুতা কিনে কাউন্টারে মূল্য পরিশোধ করে ফেরার সময় দোকানদারের কাছে জানতে চাইলেন, ‘জুতাগুলো কেমন টিকবে।’
‘এটা নির্ভর করছে ব্যবহারের ওপর। আপনি যদি জুতা পায়েই না দেন, তবে সারা জীবনেও এগুলোর কিছু হবে না।’ রসিকতা করে দোকানদার বললেন।
কিছুদিন পর ওই দোকানদার অসুস্থ হয়ে গেছেন ওই ডাক্তারের চেম্বারে। ডাক্তার তাঁকে দেখেটেখে ব্যবস্থাপত্র লিখে দিলেন। ডাক্তারের ফি জমা দিয়ে যাওয়ার সময় রোগী জিজ্ঞেস করলেন, ‘ভালো হতে কত দিন লাগতে পারে, ডাক্তার সাহেব?’
‘এটা নির্ভর করছে অনেক কিছুর ওপর। আপনি ওষুধগুলো না খেলে সারা জীবনেও কিছু হবে না।’ জবাব দিলেন ডাক্তার।
একদিন ক্লাসে শিক্ষক হঠাত্ প্রশ্ন করলেন, ‘যারা নিজেকে বোকা ভাবো তারা উঠে দাঁড়াও।’ স্বাভাবিকভাবেই কেউ উঠে দাঁড়াল না। খানিক পর মুখে একটা ফিচেল হাসি নিয়ে উঠে দাঁড়াল ক্লাসের সবচেয়ে পাজি ছাত্রটা।
শিক্ষক: ওহ্, তাহলে তুমি নিজেকে বোকা ভাবো?
ছাত্র: ব্যাপার হচ্ছে স্যার, ঠিক তা নয়। পেছন থেকে আপনার দাঁড়িয়ে থাকাটা ভালোভাবে দেখা যাচ্ছিল না।
নতুন চাকরি হারিয়ে এক লোক হঠাত্ অর্থনৈতিক সমস্যায় পড়ল। শেষ টাকা দিয়ে হোটেলে খাওয়ার সময় মনে মনে একটা ফন্দি আঁটল। সিনেমায় যেভাবে অপহরণ করে মুক্তিপণের টাকা পাওয়া যায়, সেভাবে কিছু একটা তাকে করতে হবে। যেই ভাবা সেই কাজ। হোটেল থেকে বেরিয়ে সে চলে গেল বাচ্চাদের খেলার মাঠে। সেখান থেকে একটি ছেলেকে ধরে নিজের বাসায় নিয়ে গেল। এরপর একটি চিঠি লিখল বাচ্চার বাবার উদ্দেশে, ‘১০ লাখ টাকা নিয়ে খেলার মাঠে আসুন। না হলে আপনার বাচ্চা ফেরত পাবেন না।’ এরপর তার মাথায় এল, চিঠিটা কি বাচ্চার বাবার কাছে পৌঁছাবে?
অনেক ভেবেচিন্তে শেষে চিঠি ছেলেটার হাতে দিয়ে বললেন, ‘এটা তুমি তোমার বাবাকে দেবে।’ এরপর ছেলেকে তিনি তার বাসায় পৌঁছে দিয়ে এলেন।
বিল ক্লিনটনের সময় এক জাপানি মন্ত্রী দেখা করতে যাবেন ক্লিনটনের সঙ্গে। কিন্তু সমস্যা হলো, তিনি ইংরেজি জানেন না। তাই তাঁকে ক্লিনটনের সঙ্গে কথা বলার মতো কয়েকটি ইংরেজি শিখিয়ে দেওয়া হলো। যেমন, প্রথমেই যেন তিনি ক্লিনটনের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে বলেন, ‘হাউ আর ইউ?’ তখন ক্লিনটন বলবেন, ‘ফাইন, অ্যান্ড ইউ?’ তখন তিনি বলবেন,‘মি টুু।’
যথাসময়ে তিনি আমেরিকা পৌঁছালেন। ঠিক সময়ে বিল ক্লিনটনও তাঁর সামনে এলেন। কিন্তু সমস্যা হলো, এর মধ্যে জাপানি মন্ত্রী যা শিখে এসেছিলেন, সেসব বেমালুম ভুলে গেছেন।
ক্লিনটন এসে করমর্দন করলেন। জাপানি ভদ্রলোক বললেন, ‘হু আর ইউ?’
ক্লিনটন ব্যাপারটা বুঝতে পেরে একটু রসিকতা করে বললেন, ‘আই অ্যাম হিলারিস হাসব্যান্ড। হা হা হা, অ্যান্ড ইউ?’
‘মি টু’, হা হা হা হাসতে হাসতে জবাব দিলেন জাপানি মন্ত্রী।
Post a Comment